পায়রা উরে চলে কবিরের সাথে
যেখানেই যাই মাথার ওপর দিয়ে চলে মুহিন। আমার কাছে নিজের সন্তানের মতোই আদর চায় সব সময়ই।
কবিরের সাথে মুহিনের উড়ে চলা
নগরির পথে পথে কবিরের সাথে মুহিনের উড়ে চলা
Using Tempera is a walk in the park
Using Tempera is really just a walk in the park. If in that park you'll meet a baby, using Tempera will become as easy as taking candy from that baby.
If there's a picnic going on and there's cake, you can consider yourself invited and things will become a piece of cake.
Tempera lives up to your expectations
Especially if your expectations are fluffy clouds. In that case it may even surpass your expectations; then your expectations will start having
expectations of their own which of course Tempera will be able to fulfil as well.
Tempera is a breath of fresh air
It's like being on a frozen mountain top. It's like getting there and not being able to climb back down. It's like having to survive in that hostile
environment for months just by eating insects and drinking tea made out of twigs.
সৈয়দ রেজাউল কবির (পায়রা মানব)
আমি সৈয়দ রেজাউল কবির, পিতা: মরহুম সৈয়দ আ: রাজ্জাক (বৃটিস সৈনিক)মাতা: মরহুমা ছালেহা বেগম। আমার জন্ম ১৯৭৮ই: সালের ২০ আগস্ট, ঝালকাঠি জেলার নলছিটি থানার পরমপাশা গ্রামে। ১৯৯৬ সালে বরিশালের রয়েল রেস্তোরাঁর ব্যবস্থাপক হিসাবে যোগ দেই,পরে ২০০১সাল থেকে অভিরুচি কমপ্লেস্কের ব্যাবস্থাপক হিসাবে কর্মরত আছি। সেই ছোট বেলা থেকেই পশু পাখির প্রতি আমার আলাদা ভালোবাসা ছিল। তার জন্যই আল্লাহ আজ সবার দোয়ায় বিশ্বের কাছে পৌছে দিয়েছে, সেই ১৩ বছর বয়স থেকেই পায়রা পুষতে শুরু করি। মানুষের উপকার করতে গিয়ে ২০০৪ সালে ৩১ ডিসেম্বর (শুক্রবার) ঐদিন নতুন সিনেমা, অনেক দর্শক ছিল।যে কারনে টিকিট পেতে অনেক সমস্য ছিল,কেউ কাটতে পারেনি আবার যে দেরিতে এসেছে সে টিকিট পায়নি এরকম অনেক দর্শক ছিল, আমি অফিস থেকে যখন নিচের দিকে নামছিলাম ঠিক তখনি চার পাঁচ জন মহিলা ছোট ছোট বাচ্চা সহ এসে বল্লো ভাই আমরা অনেক দুর থেকে এসেছি আমাদের ছবি দেখার ব্যাবস্থা করেন, আমি ঐ ছোট ছোট বাচ্চাদের দিক বিবেচনা করে তাদের কে ছবি দেখার ব্যাবস্থা করে দেই, তাদের যেখানে ছবি দেখতে দিয়েছি সেখানে মুলতো সাধারন পাবলিক উঠতে পারেনা কারন ওটা ভি আই পি দের বসার স্থান আর তার পাশেই আমার কবুতরের ঘর,আমি তাদেরকে বসিয়ে বাহিরে চলে যাই, রাতে আর আসতে পারিনি নিজের জরুরী কাজে ছিলাম, সকালে এসে কবুতরের ঘরে গিয়ে দেখি কোন কবুতর নেই শুধু ডিম পরে আছে আর দুই টি বাচ্চা পরে আছে তাও তিন চার দিন হয় ফুটেছে, ওখানে ০৫ জোরা কবুতর ছিল, অনেক খোজার পরে জানতে পারলাম যে যাদের ছবি দেখতে দিয়েছিলাম তারাই রাতে ছবি শেষে কবুতর গুল নিয়ে গেছে, হলের ভিতরে কেন্টিন আছে, কেন্টিনের লোকের কাছে ব্যাক চেয়েছিল, এ কারনে মনে হয় তারা-ই কবুতর নিয়েছে,আর ঐ ছোট বাচ্চা দুইটি নিয়েই শুরু হলো পায়রা মানব এর রহস্য, মা বাবা হারানো ছোট বাচ্চা বাচানো কঠিন হয়ে গেল আমার, আমি চেস্টা ছারিনি কারন ওদের মা বাবা নেই আজ ওদের ভালো বেসেই নিজের সন্তানের মতোই বাচানোর চেস্টা শুরু করি। কয়েক দিনের মাথায় দুইটি বাচ্চার মধ্যে একটি বাচ্চা মারা যায় একা হয়ে যায় বেঁচে থাকা বাচ্চাটি। নিজে থেকে খেতে পারে না, হাঁটতে পারে না, শরীরে তেমন পালকও গজায়নি যে শীতের হাত থেকে রেহাই পাবে, তখন আমার আরো মায়া পড়ে যায় ঐ বাচ্চাটির ওপর। নিজে হাতে নিয়ম করে খাওয়ানো, প্রয়োজনীয় তাপের ব্যবস্থা সবই করতে থাকি নিজের মায়ের মতো। বাচ্চাটিও ভুলে যায় তার হারানো মায়ের অভাব। নিজের সন্তানের মতোই আমার হাতে খাবার খাওয়া, আদর নেওয়ায় অভ্যস্ত হয়ে পড়ে দিনে দিনে। এভাবেই একসময় মা বাবা-হারা ছোট্ট বাচ্চা পায়রাটির শরীরে পালক গজায়। ডানায় শক্তি আসে। চিঁচিঁ শব্দ ছেড়ে বাক বাকুম ডেকে ওঠে, বুকে আনন্দের ঢেউ। একদিন ভেবেচিন্তে একটা নামও ঠিক করে ফেলি পায়রাটার নাম দেই মুহিন এটা আমার স্ত্রীর দেয়া নাম
খাবার খাওয়ানো, ঘুমানো, ময়লা পরিষ্কার করা সবই করি, একটা বাবা মা হারানো পাখির বড় দায়িত্বের মধ্যে পড়ে বাচ্চাকে উড়তে শেখানো চেস্টা করি। তখন আমি সেই ভূমিকায় অবতীর্ণ হই । প্রথমে বাড়ির ছাদে পরে বরিশালের বঙ্গবন্ধু উদ্যানে চলতে থাকে ওড়াউড়ির চেস্টা,ওড়াউড়িটা আয়ত্ত্বে এলে শুরু হয় নানা প্রশিক্ষণের বিচিত্র কাজ, ডিগবাজি, নাম ধরে ডাকলে কাছে ছুটে আসা, কোথাও যেতে বললে ঠিক ঠিক সেখানেই ছুটে যাওয়া এসবই, খুব ভালো মতোই সবকিছু ঠিকঠাক শিখে ফেলে মুহিন পাড়াময় ছড়িয়ে পড়ে তার কীর্তির কথা। একসময় পাড়া ছাড়িয়ে পুরো বরিশাল শহরে মুহিন নামটা মুখে মুখে ফেরে। তার আজব কাণ্ড-কীর্তি দেখে প্রশংসায় পঞ্চমুখ সবাই। গর্বে বুক ফুলে ওঠে আমার । তবে সাধের শান্তির পায়রার কারণে ঘরে অশান্তিই নেমে আসে একসময়। আমার স্ত্রী চোখের কাঁটা হয় পায়রাটা। সারাটা দিন ঘরের এখানে-সেখানে পায়খানা করলে কিংবা কাজের মধ্যে ব্যাঘাত ঘটালে কার-ই বা ভালো লাগে তা! এ নিয়ে টুক টাক ঝগড়া লেগেই থাকত আমার আর স্ত্রীর মধ্যে।
আমার কথা মুহিন আমার বিছানাতেই ঘুমাবে, আমার সঙ্গেই খাবে আর আমার সঙ্গেই ঘুরবে। আমার স্ত্রী রেগে বলে , মুহিনকে আর অন্য সব পায়রার সঙ্গেই রাখতে হবে; ঘরে জায়গা নেই তার।
কিন্তু একদিন তাঁর সেই রাগও জ্বল হয়ে যায়। আমার এক ডাকে মুহিন যখন তাঁর কাঁধে এসে বসে, মুগ্ধ চোখে তাকান আমার স্ত্রী । মিটমাট হয়ে যায় আমাদের ঝগড়া,
এখন বরিশাল শহরে মুহিনকে এক নামেই চেনে সবাই। আমার চেয়েও বেশি পরিচিত মুহিনের নাম, ব্যাপারটা বেশ উপভোগ করি আমি। যেখানেই যাই মাথার ওপর দিয়ে চলে মুহিন। আমার কাছে নিজের সন্তানের মতোই আদর চায় সব সময়ই।
নর মাদি কবুতর চিনবেন কিভাবে আজকে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। আসলে কবুতর সম্পর্কে খুব বেশি অভিজ্ঞ না হলে নর মাদি চেনা দুঃসাধ্য ব্যাপার । এমনকি আমি নিজেও অনেক সময় দ্বিধায় পড়ে যায় । তারপরও কিছু লক্ষণ দেখলে বুঝা যায় কোনটা নর কোনটা মাদি । যেমন … ১) সাধারণত নর কবুতর সাইজে বড় হয় এবং …
Continue reading
বিশ্বের দ্রুততম মানবের নামে তার নাম। ইউরোপে তার চেয়ে দ্রুত উড়তে পারে না আর কোনো কবুতর। এবার দামের দিক দিয়েও সব প্রতিযোগীকে ছাড়িয়ে গেল বোল্ট। মঙ্গলবার এক অনলাইন নিলামে বেলজিয়ামের এই কবুতরটি রেকর্ড তিন লাখ ১০ হাজার ইউরো, অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩ কোটি ১২ লাখ টাকায় কিনে নিয়েছেন চীনের এক …
Continue reading
ইন্দোনেশিয়ার একটি প্রদেশে বেড়ে যাচ্ছে বিয়ে বিচ্ছেদের হার। আর সেখানকার জনপ্রিয় কবুতর খেলার প্রতি মানুষের ভালোবাসাকেই বিচ্ছেদের জন্য দায়ী করা হচ্ছে- দেশটির বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হচ্ছে। খবর বিবিসির। সেন্ট্রাল জাভা প্রদেশের পূর্বালিঙ্গা ধর্মীয় আদালতের একজন কর্মকর্তা দেশটির সংবাদমাধ্যম জাকার্তা পোস্টকে জানিয়েছেন, তাদের অফিসে জুলাই মাসেই অন্তত ৯০টি ডিভোর্সের …
Continue reading
যোগাযোগ, গোয়েন্দাকর্ম, বস্তু ও ব্যক্তি শনাক্তকরণ ইত্যাদি কাজে পশুপাখিদের ব্যবহার অতি প্রাচীন। এ সম্পর্কে নানা ধরনের রূপকথা, উপকথা ও ঐতিহাসিক কাহিনী প্রচলিত রয়েছে। পশু-পাখিদের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থায় সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে কবুতর। এ সম্পর্কে সবচেয়ে প্রাচীন রূপকথাটি হযরত নূহ (আ:) এর সময়কালে। লিখিত তথ্যে পাওয়া যায়, পৃথিবীতে যখন …
Continue reading
‘ঝাঁকে উড়ে আকাশজুড়ে, দেখতে কী সুন্দর, জালালের জালালী কৈতর’…। হ্যাঁ, হজরত শাহজালালের কৈতর (কবুতর) এখনও ঝাঁকে ওড়ে। ৬০০ বছর ধরে স্বমহিমায় ওড়াউড়ি করছে এ ঘর থেকে ও ঘর, এ বাড়ি থেকে ও বাড়ি। হয়তো শতাব্দীর পর শতাব্দী উড়বেও। শান্তির প্রতীক এই জালালী কৈতর যেন কালের অলঙ্কার। এই কৈতর ও …
Continue reading
বিশ্ব কবুতর দিবস-১৩ই জুন ২০১৮ আসুুন কবুুুতর পালি-মাদক মুক্ত সমাজ গড়ি। বিশ্ব কবুতর দিবসের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে যুদ্ধের বার্তা আদান প্রদান করার একমাত্র দ্রুততম মাধ্যম ছিল কবুতর। তাদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কবুতর গুলো প্রচন্ড সাহসিকতার সাথে সফলভাবে মিশনগুলো সম্পন্ন করতো। বিশ্বযুদ্ধসমূহে The Mocker, Cher Ami, GI Joe, Kaiser, William …
Continue reading
পায়রা থেকে ডাকপিয়ন চিঠিপত্রের বাহক। (পায়রা মানব) বর্তমান যুগ তথ্য ও প্রযুক্তির যুগ। ফ্যাক্স, ই-মেইল, ইন্টারনেটে ছেয়ে গেছে সারা পৃথিবী। তাই বলে কি ডাকঘর আর ডাকপিয়নরা বসে আছে? না। তারা তাদের মতো কাজ করে চলেছেন নিরন্তর। উল্লেখ্য, মানব সভ্যতার অগ্রযাত্রার ইতিহাসে চিঠিপত্র চলাচলের ভূমিকা অনবদ্য ও অনস্বীকার্য। সেই প্রচীনকাল থেকে …
Continue reading
সাইফুর রহমান // পোঁ-ও-ও-ও শব্দ তুলে পানিতে সাঁতরাতে শুরু করে লঞ্চটা। বরিশাল থেকে ভোলার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন রেজাউল কবির। লঞ্চের ডেকে দাঁড়াতেই একঝলক ঠান্ডা বাতাস এসে লাগে তাঁর মুখে। এমন চমত্কার পরিবেশেও মন খচখচ করে তাঁর। খুব সমস্যা না হলে মুহিনটাকে ছেড়ে একটা দিনও বাইরে থাকেন না তিনি। …
Continue reading
প্রাণিবিজ্ঞানীদের মতে, পশুপাখির মধ্যে মানুষের সবচেয়ে ভালো বন্ধু ঘোড়া। এরপরই আছে কুকুর। পাখিদের স্থান এ তালিকায় নিচে থাকলেও প্রাচীনকাল থেকেই পায়রা মানুষের বার্তাবাহক হিসেবে পরিচিত। দিনবদলের সঙ্গে সঙ্গে এ রীতি পাল্টে গেলেও অনেক দেশেই এখনো রয়েছে পায়রার কদর। যেমন বেলজিয়ামের ‘রেসার হোমার’। পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুতগামী এ পায়রাটির দাম উঠেছিল বাংলাদেশি …
Continue reading
কবুতর পালকদের কঠিন সময় যায় কবুতর অসুস্থ হলে ৷ বাংলাদেশে কবুতরের চিকিৎসা বিষয়ে সঠিক পরামর্শ দেবার তেমন কেউ নাই ৷ তবে অসুখ হয়েছে এন্টিবায়োটিক খাওয়ান এমন মরামর্শ দেবার লোকের অভাব নাই ৷ মনে রাখতে হবে রোগ মারাত্বক হলে তবেই এন্টিবায়োটিক দিতে হবে এবং মধ্যম মাত্রার এন্টিবায়োটিক , রোগের প্রাথমিক পর্যায়ে …
Continue reading